Recent Status  Logo
    • Advanced Search
  • Guest
    • Login
    • Register
    • Night mode
Muhammad Yahya Cover Image
User Image
Drag to reposition cover
Muhammad Yahya Profile Picture
Muhammad Yahya
  • Timeline
  • Groups
  • Likes
  • Friends
  • Photos
  • Videos
Muhammad Yahya profile picture
Muhammad Yahya
4 yrs - Translate

#please_help_and_share_this_post

Assalamu Alaikum Hazrat!
I'm a new Muslim. I live in Bangladesh. I have converted to Muslim from Christian . My predecessor Sumon Chiran. And I have been named the Islamic name Muhammad Yahya. My father name is Monu Mrong and mother name is Minita Chiran. I was born 12-04-1997. It took me 1 year to complete my Islam. I used to preach about different religions. In this way, for 3 years, he was inspired and could not keep himself. Then I do Islam to Mawlana Muhammad Zakaria. Now I leave my parents and brothers and sisters all the work of Allah in Da'wah. Then Allah's will pleased 25 of the Christians have accepted Islam. In Allah's Cause, you help us. Our newcomer brothers and sisters all suffer from financial problems. To accept Islam, there is a lot of physical and emotional pressure on us from our homes. Now, if you do not help us financially, how can we remain steadfast on Islam? Still no one has come forward to help us financial aid.
Now we need a lot of money. Because, for the sake of the rehabilitation of the people of Allah and the new Muslims. Most of us are poor people. We have a small organization, the name is the New Muslim Rehabilitation Center. No Muslim of Bangal has come forward to help us till now. And most of the scholars of Bangladesh are killing the poorest and newcomers of the Muslim.
We still have no financial support for our brothers.
We are now 25 in the newcomer of the Muslim .
We have now become very important for the affidavit.
There are many dangers and threats coming from our own families. We have nothing to do now and we have become very poor.
For the sake of Allah, brother, brother or sister, in whatever way you help us.
Otherwise, we can not stand firm in Islam and remain steadfast in the faith.
Therefore, we will approve of our gracious petition, our supplication of the development of Allah, and the development of the new Muslim.
(Emergency Donate)
Send money:
Bkash number: +8801744551157(personal­­)
Dutch bangla bank: +88017445511578(persona­­l)
May Allah blesse you.
Thank you!

Like
Comment
Share
avatar

Sultan Al Kafi

1566646808
আল্লাহ আপনাকে কবুল করুন। আমীন
1
1 Reply

Delete Comment

Are you sure that you want to delete this comment ?

avatar

Sadek Ahmed

1566775795
রিসেন্ট ষ্টেটাসের পক্ষ থেকে ওনাকে ডোনেট করা হবে ইন শা আল্লাহ (কমেন্টটি কোম্পানির প্রচার বা লোক দেখানোর জন্য করা হয় নি, এটি করা হয়েছে যেনো রিসেন্ট ষ্টেটাসের আন্যান্য মেম্বাররা এই কমেন্ট দেখে তারাও ডোনেট করতে উদ্বুদ্ধ হয়)
1
3 Replies

Delete Comment

Are you sure that you want to delete this comment ?

avatar

Sadiqul

1570500319
Vslo
· 0

Delete Comment

Are you sure that you want to delete this comment ?

Muhammad Yahya profile picture
Muhammad Yahya
4 yrs - Translate

Somebody missing are Islam is the best way in the world.

Like
Comment
Share
avatar

md habib

1570426472
May Almighty Allah bless u
· 0

Delete Comment

Are you sure that you want to delete this comment ?

Muhammad Yahya profile picture
Muhammad Yahya
4 yrs - Translate

اسلام عليكم ورحمة الله وبركاته
ى

Like
Comment
Share
avatar

md habib

1570426693
Oalikumussalam oarahmatollahi obarakatoho oamagpiratoho
· 0

Delete Comment

Are you sure that you want to delete this comment ?

avatar

Sadiqul

1570500351
Super
· 0

Delete Comment

Are you sure that you want to delete this comment ?

Muhammad Yahya profile picture
Muhammad Yahya
4 yrs - Translate

রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন,
প্রত্যেক ফরজ সলাত শেষে আয়াতুল
কুরসি (সূরা বাকারা- আয়াত ২৫৫) পাঠ
করুণ এতে মৃত্যুর সাথে সাথে জান্নাতে
যেতে পারবেন।(নাসাই কুবরা ৯৯২৮,
তবরানি ৭৫৩২, সহীহুল জামে’ ৬৪৬৪,
সিলসিলাহ সহীহাহ্ ৯৭২)
যে ব্যক্তি সকালে ও সন্ধ্যায় আউজু বিল্লাহিস
সামি’ইল আলিমি মিনাশ সাইতনির রজিম বলে সূরা
হাশরের শেষ ৩ আয়াত পাঠ করবে, তার জন্য ৭০
হাজার
ফেরেশতা দুয়া করবেন ও ঐ দিন তার মৃত্যু হলে
শহীদী
মৃত্যু হবে। (হাদিস জয়ীফ- জয়ীফ আত
তিরমিজি-২৯২২)
বুকটা কেঁপে উঠলো ঘটনাটি পড়ে।
হযরত ফাতিমা (রাঃ) এর ইন্তেকাল (সম্পূর্ণ ঘটনা)
হযরত আলী রাঃ,ফজরের নামাজ আদায়
করার জন্য মসজিদে গেছেন ৷ এদিকে
হযরত ফাতিমা রাঃআঃ,গায়ে অত্যান্ত জ্বর অবস্থায়৷
ঘরের সমস্ত কাজ, শেষ করেছেন ৷
আলী রাঃ, মসজীদ থেকে এসে দেখে,
ফাতিমা
কাঁদতেছেন, আলী (রাঃ),প্রশ্ন
করলেন,ও ফাতিমা তুমি কাঁদ কেন? ফাতিমা কোন
উত্তর দিলেন না৷ ফাতিমা
আরোজোরে জোরে কাঁদতে লাগলেন,
আলী রাঃ কয়েকবার প্রশ্ন করার পরে,
ফাতিমা রাঃ কাঁদতে কাঁদতে বলেন,
ও আলী,,,,,,,,আমি স্বপ্নের মধ্যে
দেখতেছি,আমার আব্বাজান, হযরত মুহাম্মাদুর
রাসুলুল্লাহ্ সাঃ আমার ঘরের মধ্যে ঢুকে কি যেন
তালাশ
করতেছেন ঘর থেকে বাহির হওয়ার সময়, আমি
পিছন দিক থেকে,আমার আব্বাজান কে ডাক দিলাম৷ ও
আব্বাজান আপনি কি তালাশ করতেছেন? আব্বাজান
মুহাম্মাদুর রাসঃ) বলতেছেন, ও আমার ফাতিমা,
আমিতো তোমাকে তালাশ করতেছি, তোমাকে
নিয়ে যাওয়ার জন্য৷ আরো বললেনঃ ও আমার
ফাতিমা,আজকে
তো তুমি রোজা রাখবা ৷ সাহরী করবা আলীর
দস্তরখানায়, আর ইফতার করবা আমি আব্বাজানের
দস্তরখানায় ৷৷৷
আলী (রাঃ) এই স্বপ্ন শোনার পর, দু’জনের
বুঝতে বাকী থাকলোনা, যে ফাতিমা
আজকেই ইন্তেকাল করবেন৷ দুনো জন
আরো
জোরে জোরে কাঁদতে লাগলেন৷ এই
সময়ের
মধ্যে হযরত হাসান হুসাইন (রাঃ) এসে জিজ্ঞাসা
করতেছেন, ও আব্বাজান ও আম্মাজান আপনারা
দুনোজন কাঁদেন কেন? ফাতিমার রাঃ এর একটা
অভ্যাস
ছিল, যখন হাসান হুসাইন রাঃ কোন কাজে বিরক্ত
করতেন, তখন দুনো জনকে নানাজান এর
কবরের
কাছে যেতে বলতেন। আজকে ও ফাতিমা
বলেন,তোমরা দুনোভাই এখন নানার
কবরে চলে যাও, কবরের নিকট যাওয়ার
সাথে সাথে,কবর থেকে আওয়াজ
আসলো,ও আমার আদরের নাতীরা, এই মূহুর্তে
তোমরা আমার কাছে কেন আসছো,
আমার কাছে তো সব সময় আসতে পারবা, এখন
যাও,
যেয়ে মায়ের চেহারার দিকে তাকায়ে থাক,
আজকের পরে তোমাদের মাকে আর পাবেনা৷
এই কথা শোনার পরে,দুনো ভাই কাঁদতেছে
আর
দৌড়াতে দৌড়াতে আম্মার নিকট চলে গেলেন।
যেয়ে আম্মাকে বললেন যে,
তোমরা দুনোজন কেন কাঁদতেছ বুঝেছি,
নানাজান আমাদেরকে বলে দিয়েছেন, আজকের
দিনটা তোমার জন্য শেষ দিন,
নানাজান তোমার চেহারার দিকে তাঁকায়ে থাকার জন্য
আমাদের কে বলেছেন৷
বিকেলের দিকে হজরত ফাতিমা (রাঃ) এর শরীর
বেশি খারাপ হলো। তাকে বিছানাতে শোয়ানো
হলো। ফাতিমা রাঃ মৃত্যুর পূর্বক্ষনে আলী রাঃ
কে,
তিনটি কথা বলেন ৷
【০১】ও আলী যেদিন থেকে আমি আপনার
ঘরে এসেছি, ঐ দিন থেকে নিয়ে, আজ পর্যন্ত
আপনাকে আমি অনেক কষ্ট দিয়েছি, আলী
আপনি
যদি আমাকে
ক্ষমা না করেন, তাহলে কিয়ামতের ময়দানে, আমি
সন্তানের কারনে, (আমি মেয়ের কারনে) আমার
আব্বাজান অনেক
লজ্জীত হবেন৷ বলেন আপনি আমাকে ক্ষমা
করলেন কি না,আলী রাঃ বলেন ও ফাতিমা, তুমি এসব
কি বলতেছো, আমি আলী তো তোমার
যোগ্য ছিলাম না, তোমার আব্বাজান দয়া করে
মেহেরবানী করে তোমাকে আমার,,, কাছে
বিয়ে দিয়েছেন,বিয়ের দিন থেকে নিয়ে আজ
পর্যন্ত, আমি আলী তোমাকে কোনদিন
ঠিকমত
দুইবেলা খানা খাওয়াতে পারিনাই,
ও ফাতিমা তুমি বল, আমাকে ক্ষমা করছো
কি না, তুমি যদি আমাকে ক্ষমা না কর, তাহলে
আমাকে
ও কিয়ামতের দিন কঠিন শাস্তি ভোগ করতে হবে ৷
【০২】ও আলী আপনার সাথে আমার
দ্বিতীয় কথা হল, আমি মারা যাওয়ার
পরে, আপনি বিয়েকরে নিবেন, দুনিয়ার যে
কোন
মহিলাকে, আপনার পছন্দমত৷
আপনাকে আমি অনুমতি দিলাম৷ আর
আমার বাচ্চা দুইটাকে, সপ্তাহে একটা দিন
আপনার কোলের মধ্যে করে নিয়ে ঘুমাবেন৷৷
【০৩】ও আলী আপনার সাথে আমার তৃতীয় কথা
হল, হাসান হুসাইন যখন বালেগ হবে,তখন দুনো
ভাইকে আল্লাহর
রাস্তায় সপর্দ করে দিবেন৷ এবং আমাকে রাতের
বেলায় দাফন করবেন।
হজরত আলী (রাঃ) বললেনঃ "তুমি নবীর
মেয়ে।
আমি সবখানে খবর দিয়ে তোমায় দাফন করবো।
এতে সমস্যা কি?
হজরত ফাতিমা (রাঃ) বললেনঃ "আামার কাফনের
কাপড়ের
ওপর দিয়ে সবাই অণুমান করবে যে, নবীর
মেয়ে কতটুকু লম্বা ছিলো, কতটুকু সাস্হ ছিলো।
এতে আমার পর্দা ভঙ্গ হবে।"
হজরত ফাতিমা (রাঃ) এর ইন্তেকালের পর
তাঁর লাশের খাটিয়া বহন করার মানুষ
মাত্র তিনজন। হজরত আলী (রাঃ)
এবং শিশু হাসান ও হোসাইন (রাঃ)আনহুমা ৷ হজরত
আলী
ভাবছিলেন
যে, খাটিয়া বহন করার জন্য মানুষ আরও
একজন প্রয়োজন তবেই চার কোনায় চার জন
কাঁধে নিতে পারবেন।
এমন সময় হজরত আবু জর গিফারী (রাঃ) এলেন ও
খাটিয়ার এক কোনা বহন
করলেন। হজরত আলী প্রশ্নকরলেন, ও
আবুজর
আমি তো কাউকে বলিনাই, আপনি জানলেন
কিভাবে ? হজরত আবু জর গিফারী (রাঃ) বলেন,
আমি
আল্লাহর
রসুল (সঃ) কে স্বপ্নে দেখেছি। তিনি বললেন,
হে আবু জর! আমার ফাতিমার লাশ বহন করার জন্য
লোকের অভাব, তুমি তাড়া তাড়ি চলে যাও। ও
আলী
আমাকে তো হুজুরে আকরাম সঃ আসতে
বলছেন ৷
হযরত ফাতিমা রাঃ আনহা কে যখন কবরে
নামাচ্ছেন, তখন হজরত আবু জর গিফারী (রাঃ)
কবরের কাছে গিয়ে কবর কে উদ্দেশ্য করে
বললেন..........
..............................
আতাদরী মানিল্লাতী জি'না বিহা ইলায়কা?
হে কবর, তুই কি জানিস, আজ
তোর মধ্যে কাকে রাখছি?
【০১】
হা-যিহী সায়্যিদাতু নিসায়ী আহলিল জান্নাতী ফা-
তিমাতা
রাঃ আনহা,
এটা জান্নাতের সকল মহিলাদের সর্দার,
ফাতিমা (রাঃ)আনহা৷
কবর থেকে কোন আওয়াজ নাই৷
【০২】
হা-যিহী উম্মূল হাসনাইন রাঃ আনহুমা ,
এটা হযরত হাসান হুসাইন
এর আম্মা ৷
.........................এবার ও কবর থেকে
কোন আওয়াজ নাই৷
【০৩】
হা-যিহী ঝাউযাতু আলিয়্যিন কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহ্,
এটা হযরত আলী রাঃ এর স্ত্রী ৷
................................এবার ও কবর থেকে
কোন আওয়াজ নাই৷
【০৪【
হা-যিহী বিনতু রসুলুল্লাহি সল্লাল্লাহু আলাইহি
ওয়াসাল্লাম,
এটা,দো জাহানের বাদশাহের মেয়ে।
........খবরদার কবর
বেয়াদবী করবি
না "
"আল্লাহ্ তায়ালা কবরের জবান খুলে দিলেন, কবর
বললঃ
【০১】আনা বায়তুয-যুলমাতি
আমি অন্ধকার ঘর৷
【০২】আনা বায়তুদ-দূদাতী,
আমি সাপ বিচ্ছ্যুর ঘর৷
【০৩】আনা বায়তুন-নফরাতী,
আমি এমন একটি ঘর,
যার মধ্যে কোন বংশ পরিচয় কাজ হয়না......
"আমি দো জাহানের বাদশাহের মেয়ে
ফাতিমা কে চিনিনা,1
হজরত আলীর স্ত্রীকে চিনিনা,2
হাসান হোসাইনের আম্মাকে চিনিনা,3
জান্নাতের মহিলাদের সর্দারনীকে চিনিনা,4
আমি শুধু চিনি-
ঈমান আর আমল।"
আমার মধ্যে যদি কেহ্ ভাল আমল নিয়ে
আসে তাহলে আমি কবর তাকে জান্নাতের বিছানা
বিছিয়ে দিবো। আর যদি কেহ খারাপ
আমল নিয়ে আসে, তাহলে আমি কবর দু'দিক
থেকে এমন জোরে চাপা দিবো, হাড় মাংস
মিশে একত্রিত হয়ে যাবে!!!
আমার মুসলমান ভাই ও বোনদের উদ্দেশ্য করে
বলছি, একটু
চিন্তা করে দেখুন- যদি নবী (সঃ) এর আদরের
মেয়ে ফাতিমা, যাকে জান্নাতের সর্দারনী বলা
হয়েছে। তার জন্য যদি কবর এমন কথা বলতে
পারে ! তাহলে
আমাদের কি অবস্থা হবে? বুঝতে
পারতেছেন ৷ কিসের আশায় কি চিন্তা করে
আল্লাহর
হুকুম থেকে এতো গাফেল (ভুলে) আছি।
আল্লাহ্ আমাদের সকলকে ঈমান ও নেক আমল
নিয়ে কবরে যাওয়ার. তৌফিক দান করুন।
আমিন।
কবরের মাটি দুনিয়ার
মানুষকে হুশিয়ার করার
জন্য দৈনিক পাঁচ বার পাঁচটি
ঘোষণা দিয়ে থাকেঃ
.
১। হে বনী আদম!
আজ আমার পিঠের উপর দিয়ে
তুমি চলাফেরা করছ, অথচ একদিন
তোমাকে আমার উদরে আসতে হবে।
.
২। হে বনী আদম!
আমার পিঠের উপর তুমি
সুস্বাদু খাবার খাচ্ছো,
অথচ একদিন আমার উদরে পোকা-
মাকড় কীট-পতঙ্গ তোমাকেই
খাবে।
.
৩। হে বনী আদম!
আমার পিঠের উপরেই তুমি আজ
হাসাহাসি করছ, অথচ কিছুদিন
পরেই আমার উদরে তুমি ভীষণ
কাঁদবে।
.
৪। হে বনী আদম!
আমার পিঠের উপর তুমি দারুণ
আনন্দিত,
অথচ কিছুদিন পরেই আমার উদরে
তুমি দুঃখে জর্জরিত হবে।
.
৫। হে বনী আদম!
আমার পিঠের উপর তুমি
নির্দ্বিধায় পাপাচার
করছো, অথচ সত্বর্ই তোমাকে
আমার উদরে শাস্তি প্রদান
করা হবে।
.
"হে আল্লাহ আমাদেরকে নেক হেদায়েত দান
করুন
কবর দৈনিক পাঁচটি জিনিস
মানুষের কাছে অনুরোধ করে |
১. আমি একাকী ঘর, সংগী নিয়ে
এসো |
উ: সংগী হলো কুরআন
২. আমি অন্ধকার ঘর, বাতী নিয়ে
এসো |
উ: বাতী হলো নামাজ
৩. আমি মাটির ঘর, বিছানা নিয়ে
এসো |
উ: বিছানা হল নেক আমল |
৪. আমি সাপ বিচ্ছুর ঘর, বিষের ঔষুধ
নিয়ে এসো|
উ: ঔষুধ হলো দান সাদকা |
৫. আমি প্রশ্নের ঘর , উত্তর নিয়ে এসো
|
উ: উত্তর হলো কালেমা ও জিকির |
অনুরোধ রইল পোষ্টা শেয়ার করার
জন্য
৫ জায়গায় হাসলে সাধারন গুনাহের
চেয়ে ২৫ গুন বেশি গুনাহ হয়
১:মসজিদে
২:জানাজার পিছনে
৩:কবর স্থানে
৪:কুরআন তেলাওয়াতের সময়
৫:কোন মজলিশে
যে ব্যাক্তি আজান শুনে
নামাজ পড়বে
না কিয়ামতের দিন তাঁর কানে গরম
সীসা ঢেলে দেয়া হবে"
মহানবী (সাঃ) একদিন মসজিদে বসে আছেন।
সাহাবীরা তাঁকে ঘিরে আছেন।
এমন সময় মহানবী (সাঃ) বললেন,
“এখন যিনি মসজিদে প্রবেশ করবেন,
তিনি বেহেশতের অধিবাসী।” একথা শুনে উপস্থিত সব সাহাবী অধীর আগ্রহে তাকিয়ে রইলেন মসজিদের প্রবেশ মুখে। সবার মধ্যে জল্পনা কল্পনা চলছে হয়তো হজরত আবু
বকর (রাঃ) বা হজরত উমর (রাঃ) অথবা এমন কেউ আসছেন যাঁদের বেহেশতের সুসংবাদ আল্লাহপাক ঘোষণা করেছেন। সবাইকে অবাক
করে দিয়ে মসজিদে প্রবেশ করলেন একজন সাধারণ আনসার সাহাবী। এমনকি তাঁর নাম পরিচয় পর্যন্ত জানা ছিল না অধিকাংশের। এরপরের দিনেও সাহাবীরা মসজিদে বসে আছেন
নবীজি (সাঃ) কে ঘিরে। নবীজি (সাঃ) আবার
বললেন, “এখন যিনি মসজিদে প্রবেশ করবেন,তিনি বেহেশতের অধিবাসী।” সেদিনও
মসজিদে প্রবেশ করলেন সেই সাহাবী। তৃতীয় দিন
নবীজি(সাঃ) সাহাবীদের লক্ষ্য করে আবার
ঘোষণা দিলেন, “এখন যিনি মসজিদে প্রবেশ করবেন, তিনি বেহেশতের অধিবাসী।”এবং সাহাবীরা দেখলেন সেই অতি সাধারণ সাহাবী মসজিদে প্রবেশ করলেন।
পরপর তিনদিন এই ঘটনা ঘটার পর,সাহাবীদের
মধ্যে কৌতূহল হলো সেই সাধারণ সাহাবী সম্পর্কে জানার জন্য। তিনি কেন অন্যদের চেয়ে আলাদা তা জানতে হবে।
বিখ্যাত সাহাবী হজরত আবদুল্লাহ ইবনে আমর আল আ’স (রাঃ) ভাবলেন, এই সাহাবীর বিশেষত্ব
কী তা জানতে হলে তাকে নিবিড় ভাবে পর্যবেক্ষণ
করতে হবে। তিনি সেই সাহাবীর কাছে গিয়ে বললেন,“আমার বাবার সাথে আমার মনোমালিন্য হয়েছে, তোমার বাড়িতে কি আমাকে তিন দিনের জন্য থাকতে দেবে?’’ সেই সাহাবী রাজী হলেন।
হজরত আবদুল্লাহ (রাঃ) তাঁকে গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করতে থাকলেন,খুঁজতে থাকলেন
কী এমন আমল তিনি করেন। সারা দিন তেমন
কোন কিছু চোখে পড়ল না। তিনি ভাবলেন
হয়তো তিনি রাত জেগে ইবাদত করেন।
না, রাতের নামায পড়ে তো তিনি ঘুমাতে চলে গেলেন। উঠলেন সেই ফজর পড়তে। পরের দুটি দিনও এভাবে কেটে গেল। হজরত
আবদুল্লাহ (রাঃ) কোন বিশেষ আমল বা আচরণ
আবিষ্কার করতে পারলেন না যা অন্যদের
চেয়ে আলাদা। তাই তিনি সরাসরি সেই সাহাবীকে বললেন, “দেখ আমার বাবার সাথে আমার কোন মনোমালিন্য হয় নি, আমি তোমাকে পর্যবেক্ষণ করার জন্য তোমার বাড়িতে ছিলাম।
কারণ নবীজি (সাঃ) বলেছেন যে তুমি জান্নাতি। আমাকে বল তুমি আলাদা কী এমন আমল করো?’’ সেই সাহাবী বললেন, “তুমি আমাকে যেমন দেখেছ আমি তেমনই,আলাদা কিছুতো আমার মনে পড়ছে না।”
এ কথা শুনে হজরত আবদুল্লাহ (রাঃ) তাঁকে বিদায় জানিয়ে চলে যেতে থাকলেন।
এমন সময় সেই সাহাবী হজরত আবদুল্লাহ (রাঃ)
কে ডেকে বললেন,
‘আমার একটা অভ্যাসের কথা তোমায় বলা হয়নি–
"রোজ রাতে ঘুমাতে যাবার
আগে আমি তাদেরকে ক্ষমা করে দেই,
যারা আমাকে কষ্ট দিয়েছে বা আমার
প্রতি অন্যায় করেছে।
তাদেরুপ্রতি কোন ক্ষোভ আমার
অন্তরে আমি পুষে রাখি না”
হজরত আবদুল্লাহ (রাঃ) এ কথা শুনে বললেন, “এ জন্যই তুমি আলাদা,এ জন্যই তুমি জান্নাতি”। রাসূল (সাঃ)বলেছেন, যে মানুষের প্রতি দয়া করে না,আল্লাহও তার প্রতি দয়া করেন না।
[বুখারী ও মুসলিম।]
ভারতবর্ষের এক দরিদ্র ছেলে রাতের বেলা কোরআন পড়ছিল। হঠাৎ তেল শেষ হয়ে
বাতিটা নিভে যাওয়ায় ছেলেটি মনের দুঃখে কাঁদতে কাঁদতে বলতে লাগলো-
"হে আল্লাহ, আমায় এত গরীব করে কেনো দুনিয়াতে পাঠালে? তেল কিনে কোরআন
পাঠ করার সামর্থও যে আমার নাই।"
তখন ঐ ছেলেটির কান্না শুনে এক নেশাখোর যুবক তার দরজায় কড়া নাড়লো। ছেলেটি দরজা খোলার পর তাকে জিজ্ঞাসা করলো-
"তুমি কাঁদছো কেনো?"
অতঃপর ছেলেটি তাকে বললো, আমি এতই গরীব যে তেল কিনে কোরআন তেলাওয়াত করতেও পারছিনা।
যুবক বললো, তুমি কেঁদনা আমি তোমার
জন্য কেরোসিন নিয়ে আসছি। কিছুক্ষণ পরে যুবকটি কেরোসিন কিনে এনে বললো, আমি জীবনে আর মদ খাব না। এতদিন যত টাকার মদ খেতাম এখন থেকে সেই টাকা দিয়ে তোমাকে কোরআন পড়ার জন্য কেরোসিন কিনে দেব।
ওই রাতেই যুবকটি মারা গেলেন কিন্তু সে মদ খেতো বলে এলাকার লোকজন কেউ তার দাফন-কাফন করতে চাইলোনা । এমনকি তার লাশ ঐ এলাকার কবরস্হানে দাফন করতেও দিবেনা বলে জানালেন। অতঃপর যুবকটির লাশ জঙ্গলে ফেলে রেখে আসা হল। কিন্তু আল্লাহর কি কুদরতি মহিমা তিন দিন তিন রাত অতিবাহিত হবার পরেও লাশটি সম্পূর্ন অক্ষত অবস্হায় ছিল। বনের কোনো হিংস্র জন্তু জানোয়ার ছিড়ে খাবে তো দূরের কথা একটা পোকা মাকড়ও তার মৃতদেহ স্পর্শ করেনি। এমনি ভাবে চার দিন কেটে যাবার পর ঐ এলাকার তিনজন আল্লাহ ওয়ালা লোক স্বপ্নে দেখলেন যুবকটির লাশ দাফন করতে হবে। পরের দিন তারা তিন জন মিলিত হয়ে লাশটিকে জঙ্গল থেকে তুলে এনে গোসল করিয়ে কাফন পড়িয়ে জানাযার আয়োজন করলেন, কিন্তু এলাকাবাসী বললেন একটা মদখোরের জানাযা আমরা পড়বো না। তাই অল্প কিছু লোক নিয়েই জানাযা আদায় করার পর মৌলভী সাহেব জানতে চাইলেন এমন কেউ কি নাই যে এই মৃত ব্যক্তির একটি ভাল কাজের কথা বলতে পারবে?
সে দিনের সেই হতদরিদ্র ছেলেটি এসে হাজির হলো, এবং কেঁদে কেঁদে যুবকের প্রতিজ্ঞাসহ সব ঘটনা খুলে বললো।
উপস্থিত সকলের বুঝতে আর বাকী রইলেনা যে, কোরআনের পাঠকের সাহায্যদান এর অঙ্গিকারই তাকে সম্মানের মর্যাদা দান করেছে। #সুবহানআল্লাহ
আল্লাহ আমাদের সকলকে কোরআনের সাহায্য এবং আমল করার তাওফিক দান করুন। #Amin
নবীজী (সাঃ) এর প্রতি ভালোবাসা বাড়বে।
.......
একদা রাসুলে পাক(সাঃ)
মৌমাছিকে প্রশ্ন করলেন,
তুমি কি ভাবে মধু তৈরী কর?
মৌমাছি বিনয়ের সূরে বললেন,
ইয়া রাসুলাল্লাহ (সা,
আমি বাগানে গিয়ে হাজার রকমের
ফুলের রশ চুষে নিই এবং সব রস পেটের
ভিতর একত্রিত ও মিশ্রিত করে বের
করলে তা মধুতে পরিণত হয় ।
রাসুলে করীম(সাঃ) বললেন- অনেক
ফুলের রশ
তো টক ও তিক্ত আছে। কিন্তু সব মধু
মিষ্টি হয় কেন ?
মৌমাছি উত্তরে বললেন-মসনবীর
ভাষায়- "গুপত চুঁ খানীমে বর আহমদ দরুদ,+
মী শুওয়াদ
শীরীনে ওয়া তালখী রারে বৌদ।"
অর্থাত্:- আমাকে আল্লাহ
তায়ালা কুদরতীভাবে শিক্ষা
দিয়েছে
যে, বাগান থেকে ফুলের রশ
নিয়ে বাসায় আসার সময় যেন আপনার
(সাঃ) উপর দরুদ শরীফ পাঠ করি ।
আর ঐ দরুদ
শরীফের বরকতেই মধু মিষ্টি হয় এবং
সকল রোগের শেফা হয় । #সুবহানআল্লাহ
রেফারেন্সঃ (মসনবী শরীফ)
....
এক মহিলা সাহাবী ছিলেন খুবই
সুন্দরী। আল্লাহ তা’আলা তাঁকে
আজব
সৌন্দর্য দান করেছিলেন। তাঁর
বিবাহও
হয়েছিল এক বিরাট ধনাঢ্য সাহাবীর সঙ্গে।
স্বামির সংসারে ঐ মহিলা
সাহাবীর
কোনো অভাব ছিল না। স্বামী-
স্ত্রীর মাঝেও
প্রগাঢ় ভালবাসা ও সুসম্পর্ক ছিল তাঁর
জীবন বেশ সুখেই কাটছিল। রূপে-
গুণে
অন্যন্যা হয়েও তিনি মনে-
প্রাণে স্বাম্মীর
সেবা করতেন এবং স্বামীকে সদা খুশি
রাখতেন। সব মিলিয়ে তাদের
দাম্পত্যজীবন ছিল মধুময়। এক
রাতের ঘটনা। তাঁর স্বামী
পানি পান করতে চাইলেন।
তিনি পানি এনে দেখলেন, স্বামী ঘুমিয়ে পড়েছেন। তিনি
স্বামীর শিয়রে
পানির পাত্র হাতে নিয়ে
দাঁড়িয়ে থাকলেন।
স্বামী তাঁর এহেন আন্তরিকতায়
খুবই মুগ্ধ ও প্রীতি হলেন। তিনি উঠে
পানি পান করলেন। স্ত্রীর
ভালবাসায় স্বামী এতটাই
প্রসন্ন হলেন যে, আনন্দিত কণ্ঠে
বললেন,
তুমি আমার জন্য পানি নিয়ে দাঁড়িয়ে থেকে
পতিভক্তির এক অনন্য দৃষ্টান্ত
স্থাপন
করেছ। আমি তোমার প্রতি খুব
খুশী। আজ
তুমি আমার কাছে যা চাইবে, আমি তোমাকে তা-ই দেব।
স্ত্রী বললেন, সত্যিই কী আমি
যা চাইব,
আপনি আমাকে তা-ই দেবেন?
স্বামী জবাবে বললেন, অবশ্যই!
আজ তোমার যে কোনো চাওয়া আমি পূরণ করব। কী
চাও
বলো। স্ত্রী বললেন, আমি শুধু
একটি বিষয়
চাই। আর তা হলো, আপনি আমাকে
তালাক দিয়ে দিন। স্ত্রীর এ কথায় স্বামী
তাজ্জব বনে গেলেন। তাঁর এত
সুন্দরী, গুণী, হিতাকামী ও
আন্তরিক সেবাকারী স্ত্রী তাঁর
কাছে তালাক চাচ্ছে! তিনি
প্রথমত হতভম্ব হয়ে গেলেন। পরে
স্বাভাবিক হয়ে
অপ্রত্যাশিতভাবে তালাক
চাওয়ার কারণ
জানতে চাইলেন।
স্বামীঃ আমি তোমাকে কোনো কষ্ট
দিয়েছি কি?
স্ত্রীঃ মোটে ও না।
স্বামীঃ আমি কী তোমার
মর্যাদা ক্ষুণ্ন
করেছি? স্ত্রীঃ কখনো নয়।
স্বামীঃ তবে কী তোমার আশা
ভঙ্গ করেছি?
স্ত্রীঃ না, তাও করেননি।
স্বামীঃ তবে কি তুমি আমার
প্রতি রুষ্ট। স্ত্রীঃ কখনো নয়।
স্বামীঃ তাহলে তালাক চাচ্ছ
কেন? আমাকে
বুঝি তোমার পছন্দ হয় না?
স্ত্রীঃ ব্যাপারটা আদৌ এমন
নয়। আমি আপনাকে পছন্দ করি। মহব্বত
করি বলেই
তো খেদমত করি। আপনি কথা
দিয়েছিলেন, যা চাইব, তা-ই
দিবেন। এখন দিন, তালাক দিয়ে
আমাকে বিদায় করে দিন। লোকটির বিস্ময় যায় না।
চিন্তা করলেন, কথা দিয়েছি,
এখন কী করব। হঠাৎ বলে
উঠলেন, আচ্ছা! রাতটা পোহাক।
নবীজির দরবারে গিয়ে তাঁকে
সব খুলে বলব। তিনি যে
সিদ্ধান্ত দেন, সে অনুযায়ী কাজ
করব।
স্ত্রী তাঁর এ কথায় সম্মতি দিয়ে
বলল, ঠিক
আছে; তা-ই হবে। তারপর স্বামী স্ত্রী
ঘুমিয়ে পড়লেন।
রাত পোহাল। স্ত্রী বলল চলুন;
নবীজির
কাছে যাই। স্বামী-স্ত্রী
প্রস্তুতি নিয়ে ঘর থেকে বের হলেন। হঠাৎ
স্বামীর
পা কিছু
একটার সঙ্গে জড়িয়ে যাওয়ায়
তিনি পড়ে
গেলেন। আহত জায়গা থেকে রক্ত বের হতে
লাগল। স্ত্রী তৎক্ষণাৎ উড়না
ছিড়ে
স্বামীর ক্ষতস্থান বেঁধে দিল
এবং স্বামীকে
নিজের শরীরের সঙ্গে ভর দিয়ে রেখে বলল,
চলুন ঘরে ফিরে যাই। আমার আর
তালাকের
প্রয়োজন নেই। স্বামী এতে
অবাক হয়ে
বললেন, তুমি কেনইবা তালাক চাইলে, এখনবা
কেন বলছ, আর তালাক চাই না
কিছুই বুঝলাম
না। ব্যাপারটা খুলে বলো তো!
স্ত্রী বলল, আগে ঘরে চলুন।
সেখানে গিয়ে সব খুলে বলব। তারা ঘরে গিয়ে
বসল। স্বামী
বলল, এবার বলো তোমার ঘটনা
কি? স্ত্রী
বলল, আপনি কিছুদিন পূর্বে
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি
ওয়াসাল্লামের একটি
হাদীস আমাকে শুনিয়েছিলেন
যে, আল্লাহ যে
বান্দাকে ভালবাসেন, তাঁর
প্রতি বিভিন্ন বালা-মুসিবত এভাবে ছুটে
আসে, যেমন উপর
থেকে আসা পানির নীচের
দিকে গড়ায়। যখন
থেকে আমি নবীজির এই
হাদীসখানা শুনেছি, তখন থেকে মনে-মনে ভাবি যে,
আমি তো
আপনার সংসারে এসে কোনো
পেরেশানি
দেখি না, কোনো দুঃখ-ভাবনা
দেখি না, বিপদ-মুসিবত দেখি না। এতে
আমার অন্তরে
এই খেয়াল জাগল যে, হয়তবা
আমার স্বামীর
ঈমান দুর্বল, আমার স্বামীর আমল
খারাপ। তাই আমার স্বামীর প্রতি
আল্লাহ নারাজ।
যদি আল্লাহ আমার স্বামীকে
ভাল না বাসেন,
তবে আমি তাঁর খেদমত করতে যাব
কেন? এ কারণে যখন আপনি আমাকে
বলেছেন, আমি
তোমার চাওয়া পূর্ণ করব; বলো
তুমি কী
চাও, তখন আমি বলেছি,
আপনাকে যেহেতু আমার আল্লাহ ভালবাসেন না,
তাই আপনি
আমাকে তালাক দিয়ে দিন।
কিন্তু আজ যখন আমরা নবীজির
খেদমতে
ইলম অর্জন করার জন্য যাত্রা করি,
তখন
ঘটনাক্রমে আপনি পড়ে গেলেন
এবং আপনার
শরীর আহত হয়ে রক্ত বেরোল।
এতে আমি বুঝে ফেলি, আল্লাহর রাস্তায়
আপনি ব্যথা
পেয়েছেন, আপনার উপর বিপদ
এসেছে। যার
দ্বারা প্রমাণিত হয়, আল্লাহ
অবশ্যই আপনাকে ভালোবাসেন। ফলে
এখন আমার
তালাক নেওয়ার আর কোনো
প্রয়োজন
নেই। আজ থেকে আমি আপনার
সারা জীবনের দাসী হয়ে গেলাম।
আমৃত্যু হৃদয়-মন
দিয়ে আমি আপনার সেবা করে
যাবো ইন-শা-আল্লাহ....
......
বিঃদ্রঃ
শেয়ার অথবা কপি অথবা মেসেজের মাধ্যমে সকলের কাছে পৌছিয়ে দিন।যারা এ বিষয়ে অজ্ঞ আছে তারা এটা শিখে নিতে পারবে এবং গোনাহের কাজ থেকে বিরত থাকতে পারবে।
রাশিয়ায় যখন কুরআন নিষিদ্ধ ছিল!!
.....
১৯৭৩ সাল,রাশিয়ার রাজধানী মস্কো,
একটি মুসলিম দেশ থেকে একজন মুসলমান সেখানে
ট্রেনিংয়ের উদ্দেশ্যে যান।
তিনি বলেন, জুমার দিন আমি বন্ধুদেরকে বললাম,
চলো জুমার নামাজ পড়ে আসি।তারা বললো এখানের
মসজিদ গুলোকে গুদাম ঘর বানানো হয়েছে এবং দুই একটি
মসজিদকে রাজনীতির স্থান করা হয়েছে।
এই শহরে শুধুমাত্র দু'টি মসজিদ আছে, যা কখনও খোলা হয়
আবার বন্ধ করে রাখা হয়।
আমাকে সেখানের ঠিকানা বলে দাও।
ঠিকানা নেওয়ার পর মসজিদের কাছে গিয়ে দেখি
মসজিদ বন্ধ।পার্শ্ববর্তী এক লোকের কাছে চাবি ছিল।
সে আমাকে বললো মসজিদ আমি খুলে দিতে পারি, তবে
আপনার কোন ক্ষতি হলে এর দায়িত্ব আমার না!
আমি বললাম দেখুন জনাব!
আমি আমার দেশেও মুসলমান ছিলাম রাশিয়ায়ও মুসলমান
আছি।
সেখানে নামাজ পড়তাম।
এখানেও নামাজ পড়বো।
এরপর মসজিদ খুলে দেখলাম ভিতরের অবস্থা খুব খারাপ।
আমি দ্রুত মসজিদ পরিস্কার করে উচ্চস্বরে আযান
দিলাম।আযানের শব্দ শুনে শিশু, বৃদ্ধ, নারী পুরুষ মসজিদের
গেটে জমা হয়েছে।
কে এই ব্যক্তি যে মৃত্যুর আওয়াজ করেছে?
কিন্তু কেউ মসজিদের ভেতরে প্রবেশ করলো না।যেহেতু
শুধুমাত্র এক ব্যক্তি থাকলে জুমার নামাজ পড়া যায় না
তাই আমি জোহরের নামাজ পড়লাম।
তারপর মসজিদ থেকে বের হয়ে আসলাম।তখন দেখলাম
সকলে আমার দিকে এমনভাবে তাকাচ্ছে যেন আমি
এইমাত্র বিশ্বে নতুন কোন জিনিস আবিষ্কার করে
তাদের কাছে এসেছি।
এক বাচ্চা এসে আমার হাত ধরে বললো,
চলুন না আমাদের বাসায় গিয়ে চা খাবেন!
তার কাককুতি মিনতি দেখে আমি আর
না করতে পারলাম না।
বাসায় গিয়ে দেখলাম অনেক সুস্বাদু খাবার।
আমি তা খাওয়ার পর চা খেলাম।
এরপর পাশের এক বাচ্চাকে বললাম তুমি কোরআন পড়তে
পারো? সে বললো পারি।
আমি আমার পকেট থেকে কুরআন শরীফ বের করে খুলে
এক জায়গায় আংগুল রেখে সেখান থেকে তাকে পড়তে
বললাম।
তখন সে একবার কুরআনের দিকে একবার আমার দিকে
একবার তার পিতা মাতার দিকে আরেকবার দরজার
দিকে তাকাচ্ছে।
.
আমি বললাম বাবা! এখান থেকে পড়ো?
ইয়া আইয়্যুহাল্লাজীনা......। সংগে সংগে সে আমার
দিকে তাকিয়ে পড়তে লাগলো।
সে পড়ছে আর পড়ছে।
আমি হতভম্ব হয়ে গেলাম যে
দেখে পড়তে পারেনা।
অথচ মুখস্থ পড়েই যাচ্ছে।
আমি এর কারণ তার পিতা মাতার
কাছে জিজ্ঞেস করলাম।
তারা বললো, আসলে আমাদের এখানে কারো ঘরে কুরআন
নেই।কারো ঘরে যদি কুরআনের কোন আয়াতের টুকরো
পাওয়া যেত, তাহলে পুরা পরিবারকে ফাঁসিতে ঝুলানো
হত।
তাহলে এ কিভাবে কুরআন মুখস্থ করেছে? আমাদের
এখানে কিছু হাফেজ আছে।
তাদের মধ্যে কেউ দরজি,কেউ দোকানদার, কেউ কৃষক।
আমরা কাজের কথা বলে তাদের কাছে আমাদের
বাচ্চাদেরকে পাঠিয়ে দিতাম।
তারা মৌখিকভাবে সুরা ফাতিহা থেকে নাস পর্যন্ত
পড়ে শুনাতো।বাচ্চারা তাই শুনে শুনে এক সময় পুরো
কোরআনের হাফেজ হয়ে যেত।
আমাদের কারো কাছে যেহেতু কুরআন শরীফ নেই আর
তারা কখনো কুরআন শরীফ দেখে পড়েনি,
এ জন্য তারা কুরআন শরীফ দেখে পড়তে পারে না।তবে এই
এলাকায় যত বাচ্চা দেখছেন, সকলেই হাফেজ।
আমি সেদিন কুরআনের একটি নয়,
বরং কয়েক হাজার মুজিযা দেখলাম।
যে সমাজে কোরআন রাখার ব্যাপারে নিষেধাজ্ঞা
আরোপ করা হয়েছে সে সমাজের প্রতিটি শিশু, বৃদ্ধ,
নারী, পুরুষের অন্তরে মুখস্থরুপে কুরআন সংরক্ষিত
রয়েছে।
আমি যখন বাইরে বের হলাম, সেখানে কয়েকশ বাচ্চাকে
দেখলাম।
তাদের কাছ থেকে কুরআন শুনতে চাইলাম।সকলে আমাকে
কুরআন তেলাওয়াত করে শুনালো।
আমি বললাম, হে নাস্তিক, কাফের, মুশরেকরা!
তোমরা কুরআন রাখার ব্যাপারে তো নিষেধাজ্ঞা
আরোপ করেছো।
কিন্তু যে কুরআন মুসলমানদের অন্তরে আছে তার উপর
নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতে পারোনি।
আর তখন আমার কুরআনের এই আয়াতটি মনে পড়ে গেল
'নিশ্চয় আমি এ কুরআন অবতীর্ণ করেছি এবং নিশ্চয়
আমিই একে সংরক্ষণ করবো'!!
আল্লাহ্ সুবহান'ওয়া তা'লা সবাইকে দ্বীনের পথে অবিচল
পথ চলার তাওফিক দান করুন....! # আমিন
যত দোষ..... দ্বীনদার আর পর্দাশীল বালিকার???
---------------------------------------------------
✽ ☞ ফেসবুকে নিজের কোন ছবি আপলোড দেয়না!
╚► এটা ফেক আইডি!
✽ ☞ বাইরে গেলে হিজাব-নিকাব পরে!
╚► দেখতে নিশ্চয় কদাকার !
✽ ☞কোন ছেলের সাথে কথা বলেনা!
╚► নিশ্চয় ছ্যাকা খাইছে!নাইলে এত ছেলে বিদ্বেষ কেন!
✽ ☞গান শুনেনা!
╚► আনকালচার্ড,সংস্কৃতিমনা না!
✽ ☞ হিন্দি সিরিয়াল দেখে না!
╚► হিন্দি বুঝেনা রেএএএএ!!
✽ ☞স্বামীর অনুগতা!
╚► ব্যক্তিত্ব বলতে কিছু নাই!নিজেকে স্বামীর দাসি বানায়ে রাখছে!
✽ ☞ বাইরে গেলে সাজুগুজু করেনা!
╚► আনস্মার্ট!গেয়ো! ফ্যাশন বলতে কিছু জানেনা!
✽ ☞ পড়াশোনা শেষ করল কিন্তু জব করবেনা!
╚► গাধার গাধা একটা! ক্যারিয়ার টা নষ্ট করল!
✽ ☞ হারাম কাজে নিষেধ করে!
╚► এহ! দু পাতা জ্ঞান নিয়ে এখন মুফতি হইছে!
✽ ☞ ইয়ো-ইয়ো বয় বাদ দিয়ে দাড়িওয়ালা-বয় বিয়ে
করতে চায়!
╚► বোকা মেয়ে! নিজের পায়ে নিজে কুড়াল মারছে!
হুজুর পোলাপান আর কয় টাকা ইনকাম করে!
✽ ☞ বয়স ২১, বিয়ে করতে চায়!
╚► মারেম্মা!! বাচ্চা মেয়ে আবার বিয়ের জন্য পাগল হইছে! বেহায়া একটা!
✽ ☞ স্মার্টফোন ইউজ করে,ফেসবুক, ভাইবার, হোয়াটসঅ্যাপ ইউজ করে!(দ্বীনশেখার উদ্দেশ্যে)
╚►দেখছ কান্ড! হুজুর হয়েও হাংকি পাংকি ছাড়েনা!
✽ ☞গীবতের আসর থেকে উঠে চলে আসে!
╚► দেখেছেন! মুখে দ্বীনের কথা বললে কি হবে অন্তরে হিংসায় ভরা!
✽ ☞ হেডফোন লাগিয়ে কিছু একটা শুনছে!(কোরআন তিলাওয়াত, ইসলামিক লেকচার)
╚► হেহেহে.. হুজুন্নি হয়ে গান শুনে!ভন্ড হুজুন্নি!
✽ ☞ভার্সিটি পড়ে কিন্তু পর্দা করে ক্লাসে যায়!
╚► ভার্সিটিতে পড়তে এসে পর্দা!বয়ফ্রেন্
ডের সাথে দেখা করতে গেলে যাতে কেউ চিনে না ফেলে এই জন্য এমন সুব্যবস্থা!
✽ ☞ তার স্বামীর গল্প নিয়ে আসর মাতায় না!
╚► এত হুজুর হলে কি হবে!সংসারে সুখ নাই ; দেখেই বুঝা যায়!
✽ ☞ অহেতুক দুনিয়াবী কথা কম বলে!
╚► ইশশ.. সারাক্ষন মুড নিয়ে থাকে!
অহংকার অহংকার!
....... ইত্যাদি.....
»» একটা কথা মাথায় রাখবেন।আপনি ভাল চলতেছেন সমাজে কিছু চরিত্রহীন মানুষ আছে আপনি ভাল চলেন তা কখনও চাইবেনা।
»» আপনি শুধু আল্লাহর কাছে এই পার্থনা করবেন।
হে # আল্লাহ আমি ভাল না খারাপ তুমি দেখতেছো তুমি জানো।আর যারা আমার সমালোচনা করে তাদেরকে হেদায়েত দাও। আমীন
আল্লাহ পাকের ৪ টি রহমত যা মানুষের পছন্দ নয়।ঃ
১। কন্যা সন্তান
২। মেহমান
৩। বৃষ্টি
৪। রোগ
আল্লাহ পাকের ৪ টি আযাব যা মানুষ আনন্দে গ্রহণ করে।ঃ
১। সুদ
২। মিথ্যা
৩। গিবত
৪। যৌতুক
আল্লাহ আমাদের সকল কে সঠিক পথে চলার তৌফিক দান করুক।_______
___[সুরাঃবাকারা।
আয়াতঃ২৮১.]
"ঐদিনকে ভয় কর যেদিন তোমরা আল্লাহর কাছে প্রত্যাবর্তিত হবে।অতঃপর প্রত্যেকেই তার কর্মের ফল পুরোপুরি পাবে এবং তাদের প্রতি কোনরূপ অবিচার করা হবেনা।

Like
Comment
Share
avatar

Sadiqul

1570500359
Hmmmm
· 0

Delete Comment

Are you sure that you want to delete this comment ?

Muhammad Yahya profile picture
Muhammad Yahya
4 yrs - Translate

এক ব্যক্তি হযরত আবু বকর সিদ্দীক(রা) কে গালি দিচ্ছিল। সেখানে রাসূল(সা) উপস্থিত ছিলেন। আবু বকর(রা) কোনো বাদ প্রতিবাদ না করে নীরবে গালি শুনতে লাগলেন।
কিছুক্ষণ পর তাঁর ধৈর্যের বাঁধ ভেঙ্গে গেল। তিনি ঐ ব্যক্তিতে তারই দেয়া একটি গালি ফেরত দিলেন। তৎক্ষণাৎ রাসূলুল্লাহ(সা) এর মুখে অসন্তোষের চিহ্ন ফুটে উঠল। তিনি উঠে বাড়ীতে চলে গেলেন।
হযরত আবু বকর(রা) ঘাবড়ে গেলেন। তিনি কালবিলম্ব না করে রাসূলুল্লাহ(সা) এর কাছে ছুটে গেলেন এবং বললেন, “হে রাসূল! লোকটি যখন আমাকে গালি দিচ্ছিল আপনি চুপচাপ শুনছিলেন। যেই আমি জবাব দিলাম অমনি অসন্তুষ্ট হয়ে উঠে চলে এলেন।”
রাসূল(সা) বললেন, “শোন আবু বকর, যতক্ষণ তুমি চুপ ছিলে এবং ধৈর্য ধারণ করছিলে, ততক্ষণ তোমার সাথে আল্লাহর একজন ফেরেশতা ছিল, যিনি তোমার পক্ষ হতে জবাব দিচ্ছিলেন। কিন্তু যখন তুমি নিজেই জবাব দিতে শুরু করলে তখন ঐ ফেরেশতা চলে গেলেন এবং মাঝখানে এক শয়তান এসে গেল। সে তোমাদের উভয়ের মধ্যে গোলযোগ তীব্রতম করতে চাইছিল।
হে আবু বকর! মনে রেখ কোনো বান্দার উপর যদি যুলুম ও বাড়াবাড়ি হতে থাকে এবং সে কেবল আল্লাহর সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে তা ক্ষমা করতে থাকে এবং কোনো প্রতিশোধ নেয়া হতে বিরত থাকে, তবে আল্লাহ যুলুমকারীর বিরুদ্ধে তাকে সর্বাত্মক সাহায্য করে।”
হযরত আবু বকর(রা) অনুতপ্ত হলেন যে, ধৈর্যহারা হয়ে তিনি আল্লাহর ফেরেশতার সাহায্য হতে বঞ্চিত হয়ে গেলেন।
হাদীস - ৯৬২২, মুসনাদ- ই - আহমদ

Like
Comment
Share
avatar

md habib

1570426495
Right
· 0

Delete Comment

Are you sure that you want to delete this comment ?

avatar

Sadiqul

1570500377
Rightvai
· 0

Delete Comment

Are you sure that you want to delete this comment ?

Muhammad Yahya profile picture
Muhammad Yahya
4 yrs - Translate

জান্নাতের কোন নারী যদি যমীন বাসীর উপর উকি মারত তাহলে সমগ্র দুনিয়া আলোকিত হয়ে যেত, আসমান ও মধ্যবতী স্থান সুঘানে পরির্পূণ হয়ে যেত।তাদের মাথায় উপর যে ওড়না ব্যবহার করা হয়,দুনিয়া ও আখিরাতে যা কিছু আছে তা হতে অধিক উওম।
-(বুখারী হাদিস ৬৫৬৮)

Like
Comment
Share
avatar

Sadiqul

1570500385
Hmmmm
· 0

Delete Comment

Are you sure that you want to delete this comment ?

 Load more posts
    Info
  • 70 posts

  • Male
  • 12-04-97
  • Living in Bangladesh
    Albums 
    (0)
    Friends 
    (21)
  • Rezwan19
    Abdullah A
    Raju alam
    salman far
    Al Amin Mo
    Recent Sta
    Saidur Rah
    SA Masum
    Rakibul Mi
    Likes 
    (7)
  • AAF
    Tik Tok or
    সন্দেশ
    Recent Sta
    Rakibul Mi
    Jobs Circu
    হোমিওপ্যাথ
    Groups 
    (5)
  • World Biol
    Amader Cir
    ENTERTAINM
    গল্প হলেও
    Viral Bang
    Products for sale

© 2023 Recent Status

Language
  • English
  • Arabic
  • Dutch
  • French
  • German
  • Italian
  • Portuguese
  • Russian
  • Spanish
  • Turkish
  • Bangla

  • About
  • Blog
  • Contact Us
  • Developers
  • More
    • Privacy Policy
    • Terms of Use
    • Request a Refund
    • Point System and Restriction

Unfriend

Are you sure you want to unfriend?

Report this User

Important!

Are you sure that you want to remove this member from your family?

You have poked MuhammadYahya

New member was successfully added to your family list!

Crop your avatar

avatar

© 2023 Recent Status

  • Home
  • About
  • Contact Us
  • Privacy Policy
  • Terms of Use
  • Request a Refund
  • Blog
  • Developers
  • More
    • Point System and Restriction
Language
  • English
  • Arabic
  • Dutch
  • French
  • German
  • Italian
  • Portuguese
  • Russian
  • Spanish
  • Turkish
  • Bangla

© 2023 Recent Status

  • Home
  • About
  • Contact Us
  • Privacy Policy
  • Terms of Use
  • Request a Refund
  • Blog
  • Developers
  • More
    • Point System and Restriction
Language
  • English
  • Arabic
  • Dutch
  • French
  • German
  • Italian
  • Portuguese
  • Russian
  • Spanish
  • Turkish
  • Bangla

Comment reported successfully.

Post was successfully added to your timeline!

You have reached your limit of 5000 friends!

File size error: The file exceeds allowed the limit (954 MB) and can not be uploaded.

Your video is being processed, We’ll let you know when it's ready to view.

Unable to upload a file: This file type is not supported.

We have detected some adult content on the image you uploaded, therefore we have declined your upload process.

Share post on a group

Share to a page

Share to user

Your post was submitted, we will review your content soon.

To upload images, videos, and audio files, you have to upgrade to pro member. Upgrade To Pro

Edit Offer

0%

Add tier








Select an image
Delete your tier
Are you sure you want to delete this tier?

Reviews

Pay By Wallet

Add New Address

Delete your address

Are you sure you want to delete this address?

Payment Alert

You are about to purchase the items, do you want to proceed?
Request a Refund