Warning: session_start(): open(/var/cpanel/php/sessions/ea-php71/sess_85ca7b2a681290404fc0a916534ef4fd, O_RDWR) failed: Disk quota exceeded (122) in /home/rececoad/public_html/assets/init.php on line 11

Warning: session_start(): Failed to read session data: files (path: /var/cpanel/php/sessions/ea-php71) in /home/rececoad/public_html/assets/init.php on line 11
সন্দেশ

আম ভারতীয় উপমহাদেশীয় এক প্রকারের সুস্বাদু ফল। কাঁচা অবস্থায় রং সবুজ এবং পাকা অবস্থায় হলুদ রং হয়ে থাকে। আম ভারতের জাতীয় ফল হিসাবে পরিচিত। বাংলাদেশ এবং ভারতে যে প্রজাতির আম চাষ হয় তার বৈজ্ঞানিক নাম Mangifera indica। এটি Anacardiaceae পরিবারের সদস্য। তবে পৃথিবীতে প্রায় ৩৫ প্রজাতির আম আছে। আমের বিভিন্ন জাত আছে.| যেমন ফজলি, ল্যাংড়া, গোপালভোগ, খিরসা, অরুনা, আম্রপালি, মল্লিকা, সুবর্নরেখা, মিশ্রিদানা, নিলাম্বরী, কালীভোগ, কাঁচামিঠা, আলফানসো, বারোমাসি, তোতাপূরী, কারাবাউ, কেঊই সাউই, গোপাল খাস, কেন্ট, সূর্যপূরী, পাহুতান, ত্রিফলা, হাড়িভাঙ্গা, ছাতাপরা, গুঠলি, লখনা, আদাইরা, কলাবতী ইত্যাদি। ভারতের মালদহ , মুর্শিদাবাদ-এ প্রচুর পরিমাণে আম চাষ হয়ে থাকে। আম গাছকে বাংলাদেশের জাতীয় গাছের প্রতীক হিসেবে নেওয়া হয়েছে।বাংলাদেশের রাজশাহী, চাঁপাইনবাবগঞ্জে আম চাষ বেশি পরিমাণে হয়ে থাকে। আমকে বলা হয় ‘ফলের রাজা’।এবং আম গাছকে বলা হয় জাতীয় গাছ |

image

Mangoes Name
আমের প্রকারভেদ (জাত)
ফজলি
সুরমা ফজলী
আশ্বিনা
ক্ষীরমন
সেন্দুরা গুটি
হাড়িভাঙ্গা
আলফানসো
ল্যাংড়া
গৌড়মতি
গোপালভোগ
মধু চুষকী
বৃন্দাবনি
লখনা
তোতাপুরী (ম্যাট্রাস)
রাণী পছন্দ
ক্ষিরসাপাত
আম্রপালি
হিমসাগর
বাতাসা
ক্ষুদি ক্ষিরসা
বোম্বাই
সুরমা ফজলি
সুন্দরী
বৈশাখী
িয়ার চারা
রসকি জাহান
হীরালাল বোম্বাই
ওকরাং
মালদা
শেরীধণ
শামসুল সামার
বাদশা
রস কি গুলিস্তান
কন্দমুকাররার
নাম ডক মাই
বোম্বাই (চাঁপাই)
ক্যালেন্ডা
রুবী
বোগলা
মালগোভা
হিমসাগর রাজশাহী
কালুয়া (নাটোর)
চৌষা লখনৌ
সিডলেস
কালিভোগ
বাদশাভোগ
কুষ্ণকলি
পাটনাই
গুটি লক্ষনভোগ
বাগান বিলাস
গুটি ল্যাংড়া
পাটুরিয়া
পালসার
আমিনা
কাকাতুয়া
চালিতা গুটি
রং ভীলা
বুদ্ধ কালুয়া
রাজলক্ষী
মাধুরী
ব্যাঙ্গলোরা
বন খাসা
পারিজা
চন্দনখোস
দুধ কুমারী
ছাতাপোরা
চোষা
জিলাপি কাড়া
শীতল পাটি
পূজারী ভোগ
জগৎ মোহিনী
দিলসাদ
বিশ্বনাথ চ্যাটার্জি
বেগম বাহার
রাজা ভুলানী
নাবি বোম্বাই
সিন্দি
ভূতো বোম্বাই
গোলেক
বারি আম ৭
কালী বোম্বাই
চকচকা
পেয়ারা ফুলী
ভ্যালেনাটো
সিন্দুরী ফজলী
আমব্রা
গুলাবজামুন
আলম শাহী
অস্ট্রেলিয়ান আম
মায়া
দাদাভোগ
শরবতি ব্রাউন
আলফান
রত্না
লাড্ডু সান্দিলা
ছোটীবোম্বাই
কালিজংগী
দ্বারিকা ফজলি
মিঠুয়া
বোম্বে সায়া
বোম্বে গ্রিন
তোহফা
কাচ্চা মিঠা মালিহাবাদ
তৈমুরিয়া
জাহাঙ্গীর
কাওয়াশজি প্যাটেল
নোশা
জালিবাম
বাগান পল্লি
ভারতভোগ
ফজরী কলন
সাবিনা
সেন সেশন
লতা বোম্বাই
আল্লামপুর বানেশান
আর-২ এফ-২
শ্রাবণী
ইমামপছন্দ
জনার্দনপছন্দ
কৃষ্ণভোগ
সারুলী
ইলশে পেটী
কলম বাজি
ইয়াকুতিয়া
গুটী
ভুজাহাজরী
ম্যাটরাজ
সামার বাহিতশত আলীবাগ
গোলাপবাস
জুলী
ভেজপুরী
কালুয়া গোপালভোগ
কলম সুন্দরী
বনারাজ
ম্যাডাম ফ্রান্সিস
মিক্সড স্পেশাল
মোহাম্মদ ওয়ালা
সফেদা মালিহাবাদ
খান বিলাস
জাফরান
মধু মালতী
জিতুভোগ
পলকপুরী
কাকরহিয়া সিকরি
পাথুরিয়া
বোম্বে কলন
কেনসিংটন
কাকরহান
মিছরি দমদম
সামার বাহিশ্ত
মানজানিল্লো নুনেজ
নাজুকবদন
ফারুকভোগ
রুমানি
টারপেন টাইন
কেনসিংটন
কাকরহান
মিছরি দমদম
সামার বাহিশ্ত
মানজানিল্লো নুনেজ
নাজুকবদন
ফারুকভোগ
রুমানি
টারপেন টাইন
কুমড়া জালি
দুধিয়া
মহারাজ পছন্দ
ম্যানিলা
পিয়ারী
জান মাহমুদ
সামার বাহিশত রামপুর
মাডু
লা জবাব মালিহাবাদ
লাইলী আলুপুর
নীলম
মিশ্রীভোগ
পদ্মমধু
বাঙামুড়ী
পুনিত (হাইব্রিড-১৩)
বেলখাস
শ্রীধন
আমান খুর্দ বুলন্দাবাগ
পালমার
কারাবাউ
অ্যামিলী
কোরাকাও ডি বই
নিসার পছন্দ
পাহুতান
বোররন
হিন্দি
সফেদা বাদশাবাগ
র্যাড
আরুমানিস
বাংলা ওয়ালা
মোম্বাসা
রোসা
ক্যাম্বোডিয়ানা
ফজরী জাফরানী
বোম্বাইখুর্দ
এক্সট্রিমা
বদরুল আসমার
শাদওয়ালা
সামার বাহিশত কারানা
এসপাডা
বাশীঁ বোম্বাই
কর্পূরা
হুসনে আরা
সফেদা লখনৌ
শাদউল্লা
আজিজপছন্দ
কর্পূরী ভোগ
জিল
সারোহী
গ্লেন
টমি অ্যাটকিনসন
স্যাম-রু-ডু
মাবরোকা
হিমাউদ্দিন
ফ্লোরিডা
কেইট
ইরউইন
নাওমী
কেন্ট
টাম অ্যাটকিন্স
আলফন্সো
নারিকেল ফাঁকি
জামাই পছন্দ
লক্ষণভোগ
ভাদুরিয়া কালুয়া
চিনি ফজলী
মল্লিকা
সূর্যপুরী
হায়াতী
পাউথান
দুধস্বর
গোলাপ খাস
বেনারসী ল্যাংড়া
পাটনামজাথী
জালিবান্দা
মিছরিদানা
নাক ফজলী
সুবর্ণরেখা
কালা পাহাড়
বারি আম-২
বউ ভুলানী
জমরুদ
অরুনা (হাইব্রিড-১০)
নীলাম্বরী
ফোনিয়া
চৌষা
ডায়াবেটিক আম
সিন্ধু
বোগলা গুটি
রাজভোগ
দুধস্বর ( ছোট )
মোহন ভোগ
হাঁড়িভাঙ্গা
টিক্কা ফরাশ
আম্রপলি (বড়)
হিমসাগর (নাটোর)
মৌচাক
মহানন্দা
তোতাপুরী
বাউ আম-৩
বারি-৩
পুকুর পাড়
কোহিতুর
বিলু পছন্দ
কাগরী
চিনিবাসা
দুধ কুমার
মন্ডা
লাড্ডু
সীতাভোগ
শোভা পছন্দ
গৃঠাদাগী
ছোট আশ্বিনা
ঝুমকা
দুসেহরী
কালী ভোগ
ভবানী চরুষ
আলফাজ বোম্বাই
মধুমনি
মিশ্রীকান্ত
গিড়াদাগী
কুয়া পাহাড়ী
বিড়া
দ্বারভাঙ্গা
বারি আম-৪
আরাজাম
গোবিন্দ ভোগ
কাঁচামিঠা
মতিমন্ডা
পোল্লাদাগী
দাদভোগ
শ্যামলতা
মিশ্রীদাগী
কিষান ভোগ
ভারতী
বারোমাসি

ডুমুরের উপকারিতা

উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে :
ডুমুরে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম। পটাশিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে। নিয়মিত ফল ও সবজি খাওয়ার অভ্যাস না থাকলেও আমরা প্রতিনিয়ত নানা ধরনের প্রক্রিয়াজাত খাবার খেয়ে থাকি। ডায়েটে সোডিয়ামের পরিমাণ বেড়ে গিয়ে হাইপারটেনশনের সমস্যা হতে পারে। তাই ডায়েটে রাখুন ডুমুর ফল। এর পটাশিয়াম হাইপারটেনশন প্রতিরোধে সাহায্য করবে।
ওজন কমাতে সাহায্য করে :
খাদ্যআঁশ সমৃদ্ধ ডুমুর ওজন কমাতে সাহায্য করে। ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে চাইলে আপনার খাদ্যতালিকায় ডুমুর রাখুন। ডুমুর বিদ্যমান পেকটিন রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে।
ক্যান্সার প্রতিরোধ করে :
সাম্প্রতিক গবেষণায় জানা গিয়েছে যে, মেনোপজ পরবর্তী পর্যায়ে স্তন ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে ডুমুর সাহায্য করে। আঁশ সমৃদ্ধ ডুমুর খাদ্যতালিকায় রাখার ফলে ৩৪% মহিলাদের মধ্যে স্তন ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা কম দেখা দিয়েছে।
ডায়াবেটিসের সমস্যায় উপকারী :
ডায়াবেটিসে ডুমুর যেমন উপকারী, তেমনি ডুমুরের পাতাও উপকারী। ডায়াবেটিসে অনেক সময় রোগীকে ইনসুলিন ইনজেকশন নিতে হয়। গবেষণায় জানা গিয়েছে যে, নিয়মিত ডুমুর খেলে ইনসুলিন গ্রহণের পরিমাণ কম করতে সাহায্য করে।
হাড় বৃদ্ধিতে সহায়ক :
ডুমুরে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম রয়েছে। অতিরিক্ত হাই-সল্ট ডায়েট মেনে চললে ইউরিনের মধ্য দিয়ে অনেক ক্যালসিয়াম বেরিয়ে যায়। এই ক্যালসিয়াম লস প্রতিরোধ করতে ডুমুরের পটাশিয়াম সাহায্য করে। এভাবে ডুমুর হাড় বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। এছাড়া ডুমুর হাড়ের ক্ষয়রোগও প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।
হার্ট ভালো রাখে :
গবেষণায় জানা গিয়েছে যে, ডুমুর ও ডুমুরের পাতা ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। ফলে হার্ট ভালো থাকে। এছাড়া ডুমুরে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ম্যাংগানিজ। যা বয়েসজনিত কারণের নানা অসুখ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। তাই খাদ্যতালিকায় রাখুন ডুমুর।
পেটের সমস্যা দূর করে :
ডুমুরে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে খাদ্যআঁশ। ফলে পেটের সমস্যার জন্য ডুমুর খুব ভালো কাজ করে। কোষ্ঠকাঠিন্য ও পাইলসের সমস্যাও কমাতে সাহায্য করে।

image

আমরা অনেক সময়ই কলা দেখলে নাক কুঁচকে ফেলি, কিন্তু প্রতিদিন অন্তত একটি করে কলা খাওয়ার কী কী উপকারিতা আছে তা জানা থাকলে নাক কুঁচকে হলেও অনেক স্বাস্থ্য-সচেতন মানুষ কলা খাবেন, তা হলপ করে বলা যায়। আসুন জেনে নেয়া যাক কলার এমন দশটা উপকারিতার কথা।

১। হৃদযন্ত্র ভালো রাখে

পাকা কলা পটাশিয়ামের আধার। প্রতিদিন একটি বা দুটি কলা খেলে আপনার হৃদযন্ত্র অনেক বেশি সচল থাকবে এবং হার্ট এ্যাটাক ও স্ট্রোকের ঝুঁকি কমবে।

২। কিডনি সুস্থ রাখে

কলার পটাশিয়াম এমনকি কিডনিও ভালো রাখে। ইউরিনে ক্যালসিয়াম জমা হতে বাধা দেয় বলে কিডনিতে পাথর হওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়। এর ফলে হাঁড় মজবুত হওয়ার জন্যও আরও বেশি ক্যালসিয়াম বরাদ্দ থাকে।

৩। শরীরে শক্তি যোগায়

কলাতে আছে প্রচুর পরিমাণে প্রাকৃতিক শর্করা এবং সল্যুবল ফাইবার, যা ধীরে হলেও দৃঢ় শক্তির যোগান দেয় শরীরে। এ কারণে খেলোয়াড়দের প্রায়ই খেলার আগে বা খেলা চলাকালীন সময়ে কলা খেতে দেখা যায়।

৪। খাদ্য হজমে সহায়তা করে

কলার ফাইবার এবং প্রোবায়োটিক অলিগোস্যাকারাইজড হজমে দারুণ সহায়ক। এর ফলে আপনার শরীর আরও বেশি পরিমাণে পুষ্টি সঞ্চয় করতে পারে। কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়। কোষ্ঠকাঠিন্যের জন্য ল্যাক্সেটিভ না নিয়ে অতিরিক্ত পাকা কলা খেয়েই দেখুন না!

৫। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়

কলায় আছে প্রচুর পরিমাণে বিটামিন বি৬, যা শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় অ্যামিনো এ্যাসিড সৃষ্টি করে, রক্তে শর্করার পরিমাণ ঠিক রাখে এবং হিমোগ্লোবিন বৃদ্ধি করে। অর্থাৎ, শরীরে উৎকৃষ্ট রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা সৃষ্টির জন্য কলার জুড়ি মেলা ভার।

৬। পাকস্থলির আলসার এবং বুক-জ্বালা রোধ করে

পাকস্থলির আলসারে ভুগছেন? কিংবা বুক-জ্বালা থেকে রেহাই পাচ্ছেন না? নিয়মিত কলা খান। কলা প্রোটেক্টিভ মিউকাস লেয়ার বৃদ্ধির মাধ্যমে পাকস্থলিতে পিএইচ লেভেল ঠিক রাখে, যা আপনাকে বুক-জ্বালা এবং পাকস্থলির আলসার থেকে রক্ষা করবে।

৭। ক্যন্সারের ঝুঁকি কমায়

সাম্প্রতিক কিছু গবেষনায় দেখা গেছে, অতিরিক্ত পাকা কলা শরীরের জন্য গুরুত্বপূর্ণ TNF-A নামক এক ধরণের যৌগ সরবরাহ করে, যা শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির পাশাপাশি শ্বেত রক্ত কণিকার পরিমাণ বাড়ায়। এতে করে ব্লাড ক্যান্সারের ঝুঁকি অনেক কমে যায়।

৮। মানসিক চাপ কমায় ও সুনিদ্রায় সহায়তা করে

কলায় আছে ট্রিপটোফ্যান নামক অ্যামিনো এসিড, যা সেরোটোনিনে পরিবর্তিত হয়। সেরোটোনিনের সঠিক মাত্রা আপনার মুড ঠিক রাখবে এবং মানসিক চাপ কমাবে। এতে করে আপনার ভালো ঘুম হবে।

৯। ত্বক সজীব করে

কলার চামড়ায় কিছু পরিমাণে ফ্যাটি উপাদান আছে, যা ত্বকে ঘষলে ময়েশ্চারাইজারের মতো উপকার পেতে পারেন। আবার ব্রণ দূর করার জন্যও কলার চামড়া ব্যবহার করা হয়। তবে সব ধরণের ত্বকের জন্য তা কাজ নাও করতে পারে। তবু একবার চেষ্টা করে দেখতে তো দোষ নেই!

১০। শরীরে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট বৃদ্ধি করে

কলা ডোপামিন, ক্যাটেচিন্স এর মতো কিছু গুরুত্বপূর্ণ অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট এর দারুণ উৎস। এগুলো শরীরকে সার্বিক ক্ষতির হাত থেকে রক্ষার কাজ করে।

image

চীনা বাদামঃ
চীনা বাদাম একটু পুষ্টিকর বাদাম। এই বাদামটি অন্যান্য বাদামের মধ্যে বেশি জনপ্রিয়। কারণ এটি আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুব উপকারি। প্রতিদিন সঠিক পরিমাণে চীনা বাদাম ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উপকারি। এছাড়া ত্বক এবং চুলের জন্যও উপকার। এতে ৪.৬ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট, ৭.১ গ্রাম প্রোটিন, ১৩.৬ গ্রাম ফ্যাট এবং ১৫৮ ক্যালরি রয়েছে।

About

stay with us to know every things